mahabubalkiran1's Profile Pictures album on Photobucket

Monday, 24 November 2014

সন্তান উৎপাদনের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত

সন্তান উৎপাদনের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত

সন্তান উৎপাদনের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত
বেশিরভাগ মানুষই গর্ভধারণ বা সন্তান উৎপাদনের বিষয়টি শুধু মেয়েদের সাথে জড়িত, এমনটা বিশ্বাস করে থাকেন। কেননা গর্ভবতী হয়ে থাকেন তো নারীরাই। কিন্তু এই প্রচলিত মিথটি একেবারেই ঠিক না। আমরা শিক্ষিত সমাজের মানুষেরা সবাই জানি যে একটি মানবশিশুর জন্ম দিতে গেলে নারী-পুরুষ উভয়েরই প্রয়োজন। নারীরা যেমন গর্ভধারণ করেন, তেমনি পুরুষেরা গর্ভে বীজ প্রদান করেন। এসময়ে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর ক্রিয়ায় ভ্রুণ তৈরি হয় এবং তা ১০ মাস ১০ দিন গর্ভধারণের পর একটি মানবশিশু ভূমিষ্ঠ হয়। এমনকি সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে তাও নির্ধারিত হয় পুরুষের কারণেই। তাই সন্তান উৎপাদন সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় পুরুষদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত।
পুরুষের খাদ্যাভাস, স্বাস্থ্য এবং কর্ম পরিবেশ সন্তান উৎপাদনের উপরে প্রভাব ফেলতে পারে :
একজন পুরুষের খাদ্যাভাস, স্বাস্থ্য আর কর্ম পরিবেশ সন্তান উৎপাদন ক্ষমতার ওপরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন ধরুন, ধূমপান পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা, আকৃতি এবং কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটাতে সক্ষম। আবার আপনার কর্মক্ষেত্র যদি কোনো রাসায়নিক পদার্থের মাঝে হয়ে থাকে তবে এগুলোর কারণে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুক্রাণুর স্বাস্থ্য নষ্ট করে ফেলতে পারে। খাদ্যাভাসও ক্ষতির কারণ হতে পারে। যেমন আপনি যদি একজন অ্যালকোহলিক হয়ে থাকেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকবেন। আর এর ফলে আপনার শুক্রাণুর কর্মক্ষমতা অনেক কম থাকবে এবং এটি তুলনামূলকভাবে দুর্বল হবে।
পুরুষদের ক্ষেত্রেও বয়স অনেক বড় একটি বিষয় :
আমরা স্বাভাবিকভাবেই জানি যে নারীদের সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমার উপরে নির্ভর করে থাকে। যেমন ৩০ বছর বয়সে নারীরা যেখানে প্রতি মাসে ২০ শতাংশ সময় গর্ভধারণের ক্ষমতা রাখেন, সেখানে ৪০ বছরে তা নেমে আসে ৫ শতাংশে। ঠিক তেমনই পুরুষদের একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমা রয়েছে সন্তান উৎপাদন ক্ষমতার। গবেষকরা বলেছেন যে, পুরুষদের সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা বয়স বাড়ার সাথে দিনদিন হ্রাস পেতে থাকে। এমনকি ক্ষমতাটি হারিয়েও ফেলেন। তবে বয়সের একটা উচ্চ পর্যায়ে গিয়ে তা আবার নতুন উদ্যমে ফিরে পান। যেখানে একজন ৭০ বছরের বৃদ্ধা উৎপাদন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হন, সেখানে ৭০ বছরের একজন বৃদ্ধ সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা আবার ফিরে পান।
উত্তাপ শুক্রাণুর জন্য ক্ষতিকর :
যেকোনো ধরনের উত্তাপ পুরুষদের শুক্রাণুর জন্য বেশ ক্ষতিকর। উত্তাপের ফলে শুক্রাণু এর কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। দেখা যায় যে অনেকেই গরম পানি দিয়ে দীর্ঘক্ষণ গোসল করতে পছন্দ করেন, আবার অনেকে অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে বসার সিটটি উত্তপ্ত হয়ে যায়। এগুলো আসলে পুরুষদের শুক্রাণুর জন্য একবারেই স্বাস্থ্যকর না।
অনুৎপাদনশীলতা পুরুষদেরই বেশি হয়ে থাকে :
আদিমকালের সমাজে দেখা যেত যে সন্তান যদি না হত তাহলে স্ত্রীদেরই দোষারোপ করে আসত এবং পুরুষেরা একের পর এক বিয়েও করে আসত। কিন্তু ধরতে পারত না আসল সমস্যাটি কার। নারীরা ক্ষেত্রবিশেষে বন্ধ্যা হতে পারে তবে এর চেয়ে বহুগুণ বেশি পুরুষদের অনুৎপাদনশীলতার হার। দেখা যায় সন্তান না হওয়া নারী পুরুষের মাঝে মাত্র এক তৃতীয়াংশ থাকে নারীদের সমস্যা সম্বলিত, বাকি দুই তৃতীয়াংশ হয়ে থাকে পুরুষদের অনুৎপাদনশীলতার কারণে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/41586#sthash.xTqGDadD.dpuf

পুরুষের মনে একান্ত গোপন কিছু কথা

পুরুষের মনে একান্ত গোপন কিছু কথা

পুরুষের মনে একান্ত গোপন কিছু কথা
নারীর মনে কি আছে সেটা যেমন পুরুষের কৌতুহল। তেমনই পুরুষের মনে কি আছে তা জানার কৌতুহলও কম নয় নারীর৷ এই আগ্রহ মেটাতে নারীর কাছ থেকে পুরুষ আশা করে খোলাখুলি সব কথা। একইভাবে নারীও আশা করেন পুরুষরা বলে দিক তাদের মনের সব কথা।তবে পুরুষরা কিছু কথা রাখতে চান তাদের মনের একদম গভীরে৷ তাই খুব স্বভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন আসে যে কি এমন বিষয় আছে যেগুলো তারা রাখতে চান গোপনে?
১. পুরুষরা কোনো বিষয়ের একেবারে খুঁটিনাটি সব ঘটনা শুনতে খুবই অপছন্দ করেন। অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে তাদের নারী সঙ্গীকে বলতেও পারেন না মুখ ফুটে।
২. ফোন কিংবা পাসওয়ার্ড, দুটির একটিও নারী সঙ্গীকে দিতে পছন্দ করেন না পুরুষরা। আর সেটা নিয়ে তার সঙ্গীটি অতিরিক্ত আগ্রহ দেখালে তারা বেশ বিরক্ত হন৷ কিন্তু বিষয়টি কখনোই সঙ্গীকে মুখ ফুটে বলা হয় না তাদের।
৩. রাস্তায় চলার সময়ে সুন্দর মেয়ে দেখলে পুরুষরা তাকাবেনই। এটা খুবই স্বাভাবিক কিন্তু সঙ্গীর সামনে একথা ভুলেও স্বীকার করেন না তারা।
৪. মাঝে মাঝে পুরানো প্রেমিকার সঙ্গে ফেসবুকে টুকটাক কথা বলতে ভালই লাগে।কিন্তু একথা ভুলেও সঙ্গীকে বলেন না পুরুষরা।
৫. খুব বেশি ভারি মেকআপে নিজের নারী সঙ্গীকে কখনোই পছন্দ করেন না কোন পুরুষ। তাই পার্লারে গিয়ে অযথা টাকা নষ্ট করাও তারা বেশ অপছন্দ করেন। কিন্তু এই কথাটি কখনোই তাদের সঙ্গীকে বলে উঠতে পারেন না।
৬. মাঝে মাঝে একা থাকার সুযোগটা পেয়ে গেলে পুরুষ বেশ খুশিই হন। তাই সামেনের উপর যতোই রাগ দেখাক না কেন মনে মনে কিন্তু খুশিই থাকেন। আর তার কারণ হল পুরুষরা একান্ত ব্যক্তিগত কিছু সময় উপভোগ করতে ভালোবাসেন। যদিও এই ব্যাপারটি ভুলেও সঙ্গীকে বলেন না তারা।
৭. পুরুষও মাঝে মাঝে প্রশংসা পেতে চান মনে মনে। একটু সেজেগুজে আসার পর সঙ্গীর কাছ থেকে একটু প্রশংসা পাওয়ার আশা করেন। কিন্তু প্রশংসা না পেলেও বিষয়টি কখনোই মুখ ফুটে প্রকাশ করেনা। মনের দুঃখ মনেই রেখে দেন।
৮. সঙ্গীর কোন উপহার অপছন্দ হলেও কখনোই কিছু বলতে পারেন না পুরুষরা।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/41926#sthash.7xdXZ7qF.dpuf

বিয়ের পর সন্তান নেয়ার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো


বিয়ের পর সন্তান নেয়ার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো

বিয়ের পর সন্তান নেয়ার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো
অনেক দম্পতিই বিয়ের পরপরই সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করে থাকেন, আবার অনেকেই বিয়ের পর বেশ কিছু সময় পার করে সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করেন। অনেকেই সন্তান নেয়ার বিষয়টি বেশ হালকা ভাবে নিয়ে থাকেন। এর জন্য বিশেষ কোনো পদক্ষেপই নেন না, যা একেবারেই উচিত নয়।
প্রতিটি জিনিস পরিকল্পনা করেই করা উচিত। এতে করে ভবিষ্যতে নানা সমস্যা এড়ানো সম্ভব। আজকে জেনে নিন, সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করলে কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একে অপরের সাথে খোলাখুলি কথা বলুন
সঙ্গী সন্তান চান কিনা তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছুই। এবং সন্তান নেয়ার ব্যাপারটি দুজনে খোলামেলা কথা বলেই ঠিক করে নেয়া উচিত। নতুবা দুজনের মধ্যে অনেকটা দূরত্ব চলে আসার সম্ভাবনা দেখা যায়।
পরামর্শ নিন বড়দের
পরিবারের বড় কারো সাথে এই ব্যাপারে আলাপ করুন। তাদের জানান আপনারা সন্তান নিতে আগ্রহী এবং তাদের কাছে পরামর্শ চান, এই ব্যাপারে আপনার কি করতে পারেন। এতে করে অনেক বিষয় পরিষ্কার হবে।
আপনি কি আর্থিকভাবে সচ্ছল?
সন্তান নেয়ার আগে একটু ভাবুন, আপনি কি আর্থিকভাবে সচ্ছল? আপনি কি সন্তান জন্মদান এবং এর পরবর্তী সকল ধরণের খরচ সাবলীল ভাবে চালিয়ে নিতে পারবেন? যদি তা না হয় তবে এই ব্যাপারে ভেবে রাখুন এবং আর্থিকভাবে মোটামুটি সচ্ছল হওয়ার চেষ্টা করুন।
ভবিষ্যতের জন্য তৈরি থাকুন
পরিকল্পনা করে কাজ করুন। সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা শুরু করুন। সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করলে সন্তানের ভবিষ্যত সম্পর্কেও ভেবে রাখা উচিত।
ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন
প্রয়োজনে একজন ভালো ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। কোন সময়টি সন্তান নেয়ার জন্য উপযুক্ত সময় এবং এই সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্যের জন্য অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/42506#sthash.k1NVaNKC.dpuf

নবদম্পতিদের আর্থিক পরিকল্পনায় ৭ টি জরুরী টিপস

নবদম্পতিদের আর্থিক পরিকল্পনায় ৭ টি জরুরী টিপস

নবদম্পতিদের আর্থিক পরিকল্পনায় ৭ টি জরুরী টিপস
বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। প্রায় সবাইকেই কোনো না কোনো সময় এই বন্ধনে আবদ্ধ হতে হয়। বিয়ের পর একজন নারী ও পুরুষের জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু হয়। নতুন একটি জীবনে প্রবেশ করেন তারা। বিয়েটা ভালোবাসার বিয়ে কিংবা পারিবারিক পছন্দের বিয়ে যেভাবেই হোক না কেন বৈবাহিক সম্পর্কে যাওয়ার পর সত্যিকার অর্থেই নতুন একটি জীবনের সূচনা ঘটে।
এই সময়টা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ নতুন জীবনের ভবিষ্যত পরিকল্পনার জন্য। বিশেষ করে আর্থিক বিষয়ে পরিকল্পনা করা অনেক জরুরী। শুরু থেকেই সঠিক পরিকল্পনা না করতে পারলে পরবর্তীতে আর্থিক কষ্টে পরতে পারেন। তাই নবদম্পতিরা এই বিষয়টিকে অবশ্যই গুরুত্ব দেবেন।
আর্থিক বিষয়ে কথা বলে নিন
নতুন জীবনের শুরুতে হয়তো আপনি সঙ্গীর সাথে খুব বেশি খোলাখুলি কথা বলতে পারবেন না। তবুও যতোটা সম্ভব আর্থিক বিষয়ে খোলাখুলি কথা বলুন। একে অপরের ভবিষ্যত নিয়ে পরিকল্পনা বলে সেভাবে কথা বলে পরিষ্কার হয়ে নিন। এতে সম্পর্কের গুরুত্বটাও বুঝতে পারবেন শুরু থেকেই।
ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করুন
বিয়ে যেহেতু হয়েছে তখন সংসারের খরচ, সন্তান নেয়ার ভাবনা, সন্তানের ভবিষ্যত এবং সেই সাথে বার্ধক্যে নিজেদের ভবিষ্যত সব বিয়সে দাম্পত্য জীবনের শুরু থেকেই আলোচনা করে পরিকল্পনা করে নেয়া উচিত। এতে করে জীবনের লক্ষ্য এবং লক্ষ্য অনুযায়ী চলার গতি ঠিক হবে।
সঞ্চয় শুরু করে দিন
একটি সংসারে কিন্তু খরচ অনেক। তাই আগে কেমন ভাবে চলতেন তা পুরোপুরি ভুলে যান। সঞ্চয় শুরু করে দিন এখন থেকেই। নিজের ও সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সঞ্চয়ে মন দিন।
মাসিক বাজেট তৈরি করে ফেলুন
নতুন বিয়ে হলে অনেক সময় কখন কিভাবে খরচ হয়ে যায় বুঝে উঠতে পারেন না অনেকেই। কিন্তু মাসের শুরুতেই যদি দায়িত্ব নিয়ে বাজেট তৈরি করে ফেলা শিখে যান তবে লাভ কিন্তু আপনাদেরি হবে।
প্রতি সপ্তাহে বাজেটের হিসাব ঠিক রাখুন
অনেক সময় দেখা যায় মাসের ৪ সপ্তাহ একই ভাবে চলে না। কোনো সময় খরচ বেশি হয়, কোনো সময় কম। তাই প্রতি সপ্তাহের শেষে মাসের বাজেট ঠিক রাখার জন্য সপ্তাহের হিসাবে মিল রাখার চেষ্টা করুন।
ঋণ শোধ করে ফেলার চেষ্টা করুন
যদি বিয়ের পূর্বে বা বিয়ের সময় অথবা বিয়ের পরপর কোনো ঋণ করে থাকেন তবে তা যতো দ্রুত সম্ভব শোধ করে দেবার চেষ্টা করুন। এতে করে নিজেদের মতো একই বাজেটে চলার সুযোগ তৈরি করতে পারবেন এবং সঞ্চয়ও করতে পারবেন।
লোণ না করার প্রতিজ্ঞা করুন
লোণ করে কোনো কিছু কেনার চিন্তা বাদ দিন। বিশেষ করে যতোদিন পর্যন্ত নিজেরা একটি সঠিক বাজেটে চলতে না শিখছেন এবং মাস শেষে সঞ্চয় একই না থাকছে ততোদিন লোণ করার কথা মাথায় আনবেন না।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/42582#sthash.OV67q4ci.dpuf

১০ লক্ষণ দেখে চিনুন ভদ্র মেয়ে

১০ লক্ষণ দেখে চিনুন ভদ্র মেয়ে

১০ লক্ষণ দেখে চিনুন ভদ্র মেয়ে
ভদ্র মেয়েরা হচ্ছে সমাজের সৌন্দর্য। এমন অনেক পুরুষ আছেন যারা ভদ্র মেয়ে বিয়ে করবেন এই ভেবে বিয়েই করছেন না, অথচ বিয়ের বয়স যাচ্ছে পেরিয়ে। আসুন কিছু কমন বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নেই সত্যিকারের ভদ্র মেয়ে:
১) ভদ্র মেয়েরা সর্বপ্রথম তাদের পোশাক নিয়ে খুব সচেতন থাকে। এমন কিছু পরে না যাতে করে বাহিরের কেউ চোখ তুলে তাকাতে সাহস করে। অনেকে বোরখা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
২) ভদ্র মেয়েরা প্রেমের ব্যাপার নিয়ে খুব সিরিয়াস থাকে। তারা সচারচর প্রেমে জড়াতে চায় না, কিন্তু যদি কারো সাথে প্রেমে জড়িয়ে যায়, তাহলে মন প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করে তা টিকিয়ে রাখতে।
৩) ভদ্র মেয়েরা সবসময় বন্ধু, পরিবার এবং বয়ফ্রেন্ডকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়। একটির জন্য অপরটির উপর প্রভাব পড়ুক তা তারা চায় না। যার জন্য তাদের ঝামেলা পোহাতে হয় বেশি।
৪) ভদ্র মেয়েদের রাগ একটু বেশি। যার উপর রেগে যায় তাকে মুখের উপর সব বলে দেয়। মনে কোনও রকম রাগ, হিংসে লুকিয়ে রাখে না। এতে অনেকের কাছে ঝগড়াটে উপাধিও পেয়ে বসে।
৫) ভদ্র মেয়েদের রাগের ঝামেলা পোহাতে হয় বিশেষ করে তাদের বয়ফ্রেন্ডকে। এরা রেগে থাকলে অযথা বয়ফ্রেন্ডকে ঝাড়ে। পরবর্তীতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সরি বলে। যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে সরি বলে তাহলে বুঝতে হবে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে খুব বেশি ভালোবাসে।
৬) ভদ্র মেয়েরা সাধারণত ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয় না। যদি দেয় তাহলে প্রাইভেসি দিয়ে রাখে। ফেসবুকে কতিপয় লুলু পুরুষ থেকে তারা ১০০ হাত দূরে থাকে।
৭) ভদ্র মেয়েদের বন্ধু/বান্ধবের সংখ্যা খুব সীমিত থাকে ও এরা সাধারণ ঘরকুনো স্বভাবের বেশি হয়।
৮) ভদ্র মেয়েরা আড্ডা বাজিতে খুব একটা যেতে চায় না। যার জন্য তাদের বন্ধু/বান্ধব থেকে ভাব্বায়ালি/আনকালচার খেতাব পেতে হয়।
৯) ভদ্র মেয়েদের কবিতা লেখার প্রতি আগ্রহ বেশি। তারা তাদের লেখা কবিতা সচরাচর কাছের মানুষ ছাড়া কাউকে দেখাতে চায় না।
১০) ভদ্র মেয়েদের কাছে পরিবারের সম্মানটুকু সবার আগে। তারা পরিবারের সম্মানের বিরুদ্ধে কোনও কাজ কখনও করে না।

- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/43281#sthash.3Ammcn5p.dpuf

Friday, 15 August 2014

স্ত্রীর সঙ্গ পেতে হাত লাগান বাড়ির কাজে

আপনি কি নিজের স্ত্রী’কে বাড়ির কাজে সাহায্য করেন? যদি না করে থাকেন, তাহলে সুখী এবং আনন্দের দাম্পত্য জীবনের জন্য ঘরের কাজে সাহায্য করুন স্ত্রী’কে। বাড়ির কাজ আপনি এবং আপনার স্ত্রী একসঙ্গে করলে দুজনের যৌন সম্পর্ক অনেক বেশি সুখকর হবে, এমনটাই জানা গিয়েছে সম্প্রতি একটি গবেষণার মাধ্যমে।
স্ত্রীর সঙ্গ পেতে হাত লাগান বাড়ির কাজে
কাউন্সিল অফ কনটেম্পোরারি ফ্যামিলির প্রধান প্রফেসর শ্যারন স্যাসলার তার দীর্ঘ গবেষণার পর এই সিদ্ধান্তে এসেছেন। তার মতে দশ’জন দম্পতির মধ্যে তিন’জন নিজেদের বাড়ির কাজ ভাগ করে নিয়ে করেন এবং সমীক্ষার মাধ্যমে যানা গিয়েছে তাদের দাম্পত্য জীবন বাকিদের থেকে অনেক বেশি সুখের।
গবেষণার মাধ্যমে যে তথ্যগুলি সামনে এসেছে তা হল, স্বামীরা যদি স্ত্রীদের বাড়ির কাজে সাহায্য করেন তবে মহিলারা অনেক বেশি ইচ্ছুক থাকেন যৌন মিলন সম্পর্কে। কিন্তু প্রতিদিনের বাড়ির কাজ একা হাতে সামলাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান মহিলারা এবং স্বাভাবিকভাবেই রাত্রে যৌনমিলনে অনীহা প্রকাশ করেন।
বেশ কিছু বছর আগে একটি সমীক্ষা এবং গবেষণার মাধ্যমে জানা গিয়েছিল গৃহকর্মে যে দম্পতিরা ব্যস্ত থাকেন তাদের মধ্যে যৌন চাহিদা কমে যায়।
কিন্তু এই প্রসঙ্গে প্রফেসর স্যাসলার বলেছেন, ‘ আগের গবেষণাটিতে মূলত ১৯৮০ সালের জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে করা হয়েছিল। তাই ওই ধরনের ফলাফল বেরিয়েছিল।’
কিন্তু এখন জীবনযাত্রা পালটে গিয়েছে। স্বামী স্ত্রী দুজনেই কর্মরত সেখানে কাজ ভাগ করে নিলে ক্লান্তিও বেশি হয় না এবং একে অপরের প্রতি টান থাকে যার ফলে যৌন মিলনের ইচ্ছা বেঁচে থাকে। তাই আজকের যুগের নতুন স্বামীরা, স্ত্রী’র সঙ্গে বেশি পেতে হলে তাদের ঘরের কাজে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন ।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/38440#sthash.GinZ1ORA.dpuf

মধুর দাম্পত্যের জন্য প্রতিদিন যে অভ্যাসগুলো রপ্ত করা একান্ত প্রয়োজন

নুসরাত শারমিন লিজা


ইদানিং প্রতিটি সম্পর্ক নিয়েই মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। বিশেষ করে দাম্পত্য সম্পর্ক হলে যেন অভিযোগ সবচাইতে বেশি। প্রতিটি বিষয় নিয়েই আজকাল দম্পতিদের মাঝে দেখা দিচ্ছে নানান অসন্তোষ ও অভিযোগ। ফলে দাম্পত্য সম্পর্কগুলো হারিয়ে ফেলছে মধুরতা। দাম্পত্য সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে চাইলে কিছু বিশেষ অভ্যাস রপ্ত করা প্রয়োজন। হঠাৎ হঠাৎ নয়, বরং প্রতিদিনের জন্য। প্রতিদিন এই ছোট্ট কাজগুলো করার বিশেষ অভ্যাস দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে সম্পর্কের প্রতি বিরক্তি দূর করে ফেলে খুব সহজেই। জেনে নিন দাম্পত্য সম্পর্ক মধুর করে তোলার সেই বিশেষ অভ্যাসগুলো সম্পর্কে যেগুলো রপ্ত করে নেবেন প্রতিদিনের জন্য।
মধুর দাম্পত্যের জন্য প্রতিদিন যে অভ্যাসগুলো রপ্ত করা একান্ত প্রয়োজন
একই সময়ে ঘুমানো
দিন শেষে ক্লান্ত শরীরে দুজনে ঘুমিয়ে পড়ুন একই সময়ে। সারাদিনের ছোটখাটো গল্প আর ভালোবাসার মিষ্টি মিষ্টি কথায় ঘুমানোর আগের সময়টা বেশ ভালো কাটবে দুজনের। এতে সম্পর্কটাও আরো মধুর হয়ে উঠবে।
একই ধরণের শখ
আপনার সঙ্গীর শখ গুলোর প্রতি আগ্রহ দেখান। এতে আপনার সঙ্গীও আপনার শখ গুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। আপনার সঙ্গীর কোনো শখ যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয়ে থাকে তাহলে সেটা তাকে বুঝতে দেবেন না। এতে সম্পর্কটা আরো সুন্দর হবে। সেই সঙ্গে কেটে যাবে সম্পর্কের একঘেয়েমি।
হাত ধরে হাঁটা
প্রেমের শুরুতে কিংবা বিয়ের পর পর হাত ধরেই হাঁটতেন দুজনে। কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরই হাঁটতে শুরু করেছেন নিজেদের মত করে। সেই পরস্পরকে ছুঁয়ে থাকার স্বভাবটা কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। আবারো ধরে ফেলুন সঙ্গীর হাতটি। কারণ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যেসব দম্পতি হাত ধরে হাঁটেন তাদের নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা ও নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি হয় যা সম্পর্ককে সুখের করে তোলে।
কাজ শেষে দেখা হলেই আলিঙ্গন করা
সারাদিন দুজনেই ব্যস্ত সময় কাটান। দিন শেষে দেখা হয় দুজনের। এই সারাদিনের দেখা না হওয়ার দূরত্বটা নিমিষেই ঘুচে যাবে যদি আপনি দিন শেষে দেখা হওয়া মাত্র আপনার সঙ্গীকে আলিঙ্গন করেন। প্রতিদিনের এই অভ্যাসটি আপনার সম্পর্কটাকে সুন্দর রাখবে।
প্রতিদিন ‘ভালোবাসি’ বলা
সম্পর্কটা যতদিনের পুরোনোই হোক না কেন প্রতিদিনই সঙ্গীকে একবার করে ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। ভালোবাসার কথা প্রতিদিন জানিয়ে দিলে সম্পর্ক কখনোই পুরনো হয়না।
সঙ্গীর দোষের বদলে গুণ খুঁজুন
বেশিরভাগ দম্পতিই সঙ্গীর দোষ খুঁজে বেড়াতে পছন্দ করেন। ফলে সম্পর্ক ভালো হওয়ার বদলে উল্টো খারাপ হতে থাকে। তাই অহেতুক সঙ্গীর দোষ না খুঁজে চেষ্টা করুন গুণ গুলো খুঁজে বের করার।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/38713#sthash.OBdx3W5H.dpuf

৮টি অতি সাধারণ কাজ, যেগুলো মেয়েদের কাছে দারুণ রোমান্টিক!

ভালোবাসা মানে কি কেবল প্রেমিকা কিংবা বউকে রাশি রাশি উপহার দেয়া, দামী রেস্তরাঁয় খেতে যাওয়া কিংবা এখানে-সেখানে ঘোরা প্রতিদিন? একদম কিন্তু নয়! এসব দিয়ে কিছু মেয়েকে খুশি করা যায় বটে, কিন্তু বেশিরভাগ মেয়েই খুশি হয়ে থাকেন একদম সাধারণ কিছু ভালোবাসায়। হয়তো আপনার কাছে সেটা খুবই আনরোমান্টিক বা মূল্যহীন, কিন্তু মেয়েদের কাছে বিষয়টির মূল্য অনেক বেশি। আসুন, জানিয়ে দেই ৮টি এমন কাজ সম্পর্কে, যেগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজেই জিতে নিতে পারবেন আপনি পছন্দের মেয়েটির মন। এবং সহজে আর অন্য কোন পুরুষ স্থান করে নিতে পারবে না সেই মনে। আর হ্যাঁ, আপনাদের ভালোবাসা হয়ে উঠবে অনেক বেশি মজবুত ও সুন্দর।
৮টি অতি সাধারণ কাজ, যেগুলো মেয়েদের কাছে দারুণ রোমান্টিক!
১) চুম্বনটি হোক ভীষণ আন্তরিক
অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন, চুমু তো আন্তরিকই হয়! চুমু খাওয়ার সময় তাঁর সুন্দর মুখটি নিজের দুহাতে কোমল করে ধরুন। আর অনেকটা সময় নরম করে তাকিয়ে থাকুন। দেখবেন, এই সামান্য জিনিসটি তিনি কি পছন্দই না করছেন। একটু লজ্জা পাচ্ছেন, আবার একটু খুশিও হচ্ছেন। নারীদের কাছে এই বিষয়টি খুব রোমান্টিক।
২) মাঝে মাঝেই তাঁর মাথায় হাত রাখুন
ভালোবাসা মানে শুধু তীব্র প্রেম আর দৈহিক আকর্ষণ নয়। একদম সাধারণ একটি স্পর্শও প্রকাশ করতে পারে গভীর ভালোবাসা। তাঁর মাথায় হাত রাখুন, কখনো চুলের মাঝে হাত বুলিয়ে দিন, মুখে চুল এসে পড়লে আলতো করে সরিয়ে দিন। আপনার এই ভালোবাসার ছোট্ট আচরণ তাঁর মনে তৈরি করে নেবে বিশাল একটি জায়গা।
৩) তাঁকেও সুযোগ দিন আরাম করার
আপনার স্ত্রী নিশ্চয়ই সারাদিন কাজ করেন বাসায়? আর কর্মজীবী হয়ে থাকলে তো বাসা-অফিস মিলিয়ে তাঁর অবস্থা নিশ্চয়ই কাহিল! বাড়িয়ে দিন সাহায্যের হাত। চেষ্টা করুন এটা-সেটায় তাঁকে একটু সাহায্য করতে। নিজে রাঁধতে না পারেন, মাঝে মাঝে ডিনারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে না হয় বাইরে থেকেই খাবার কিনে আনুন। এই একটুখানি আদরে আপনি তাঁর কাছে পাবেন আন্তরিক সম্মান।
৪)দুজনে বাইরে যাচ্ছেন?
হয়তো স্ত্রী বা প্রেমিকা খুব সেজেগুজে বের হয়েছেন আপনা সাথে বেড়াতে যাবেন বলে। হয়তো সাধারণত রিকশা বা বাসেই চলাচল করেন আপনারা। আজ নিয়ম ভেঙে একটি সিএনজি বা ট্যাক্সি ভাড়া করে ফেলুন। একটুখানি আরামে দুজনে পাশাপাশি উপভোগ করুন খানিকটা সময়। একটা দিন নাহয় তাঁকে বাস বা রিকশার যন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে দিলেন।
৫) ভিড়ের মাঝে আগলে রাখুন
প্রচণ্ড ভিড় হয়তো বাসে কিংবা মার্কেটে। হয়তো কোথাও বেড়াতে গিয়েছেন বা সিনেমায় গেছেন, সেখানেও। এই ভিড়ের মাঝে ভালোবাসার নারীকে অবশ্যই একটু আগলে রাখুন। চেষ্টা করুন তাঁকে ঠেলাঠেলি থেকে রক্ষা করতে, হাতটা শক্ত করে ধরে রাখুন। কে কী ভাবল সেসব নিয়ে চিন্তা করবেন না। সে যেন বোঝে যে জীবনের সকল পরিস্থিতিতে আপনি তাঁর পাশেই আছেন।
৬) সবসময় তাঁকে সুন্দর, পরিপাটি থাকার জন্য চাপ দেবেন না
হ্যাঁ, তিনিও মানুষ। সবসময় সুন্দর পোশাক পরে পরিপাটি থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। সবসময়ে একজন মানুষকে দেখতে ভালো দেখানো এক কথায় অসম্ভব। তিনি যখন নিজের সবচাইতে খারাপ পোশাকটি পরে আছেন, কিংবা যেদিন তাঁকে দেখতে সবচাইতে বাজে লাগছে, কিংব সাজসজ্জা বিহীন ঘুরতে বেরিয়েছেন- তখনও তাঁকে সুন্দর বলুন। মিথ্যা করে হলেও বলুন। এই ছোট্ট মিথ্যাই তাঁকে নিয়ে আসবে আপনার খুব কাছাকাছি।
৭) ভুলবেন না ছোট্ট উপহার
তাঁকে অনেক কিছু কিনে দেয়ার সামর্থ্য নিশ্চয়ই আপনার আছে। কিন্তু সেসবের ভিড়ে ছোট্ট কিন্তু প্রিয় উপহার গুলোর কথা ভুলে যাবেন না। একটু ফুল, প্রিয় চকলেট, একটা গান, এক গুচ্ছ চুড়ি কিংবা এক পাতা টিপ- এসবের মাঝে যে রোমান্টিকতা আছে সেসব আসলে আর কিছুর মাঝে নেই।
৮) ছোট্ট আদুরে জেদ করুন
এর অর্থ তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করা নয়, বরং নিজের ভালোবাসা প্রকাশ করা। কী রকম? যেমন ধরুন তাঁর চোখের কাজল আপনার খুব ভালো লাগে, কিংবা কপালের টিপটা। আদর করে জানিয়ে দিন- "তুমি কিন্তু টিপ না পরে বাইরে মোটেও যাবে না!" এই সামান্য ব্যাপারে তিনি যে কতটা খুশি হবেন আপনার ধারণাও নেই।
জীবন একটাই। ভালো থাকুন, ভালো বাসুন।

Wednesday, 16 July 2014

পুরুষের কাছে নারীরা কী চায়?

পুরুষের কাছে নারীরা কী চায়?
নারীরা যে কী চায় তা ঈশ্বরও জানে না- বিশ্বের প্রায় সকল দেশের কোন না কোন মনীষীর এ সংক্রান্ত বাণী রয়েছে। অনেকেই মনে করেন নারীরা দামী শাড়ি, সোনা কিংবা হীরার অলংকার, ডালা ভর্তি উপহার  কিংবা বিদেশে ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। আবার অনেক পুরুষ বলেন ‘নারীর চাওয়ার শেষ নেই’। আদৌ কি তাই? সঙ্গী অভিনয় জগতের তারকা হোক, গৃহিনী হোক কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হোক প্রতিটি নারীর চাওয়া কিন্তু একই।
সংবেদনশীল পুরুষেরা সব সময় নারীর পছন্দের শীর্ষে। আপনার নারী সঙ্গী হয়তো খুব তুচ্ছ কারণে হাউমাউ করে কান্না করছেন,তার কান্না দেখে আপনার প্রচণ্ড হাসি পাচ্ছে, তাই বলে তখন ভুলেও হাসতে যাবেন না।  হাসি চেপে রেখে চেষ্টা করুন তাকে টিস্যু পেপার এগিয়ে দিতে এবং তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে।
নারীর প্রতি যত্নবান হোন । নারীরা যত্নবান পুরুষদের পছন্দ করেন। গাড়ি থেকে নামার সময় নারী সঙ্গীর দিতে হাতটা বাড়িয়ে দিন।  রাস্তা পার হওয়ার সময় সাবধানে রাস্তা পার করে দিন।  কিংবা কোনো রেস্টুরেন্টে খেতে গেছেন তার পছন্দকে মূল্যায়ন করুন।  এসব ছোটোখাটো বিষয়ে সে আপনার প্রতি দুর্বল হয়ে পড়বে।
নারীরা আন্তরিকতা পছন্দ করেন। নারীরা আন্তরিকতার কারণে সব সময় পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে থাকতে পছন্দ করেন এবং খোঁজখবর রাখতে পছন্দ করেন।  নারী সঙ্গীকে কিছুক্ষণ ফোন না দিলে তিনি নিজ থেকে ফোন করে জানতে চান, এখন  কি করছো, এতক্ষণ কোথায় ছিলে, কার সঙ্গে ছিলে। এসব কথা শুনে আপনার মনে হতে পারে নারী সঙ্গী কি আপনাকে সন্দেহ করছেন। আসলে কিন্তু তা নয়। তারা আন্তরিকতার কারণে পুরুষ সঙ্গীকে এসব কথা জিজ্ঞেস করেন। আপনি সম্পর্ক ভালো রাখতে আন্তরিকতার সঙ্গে এসব কথার উত্তর দিন। এবং তার খোঁজখবর রাখুন।
অতীতের প্রেম নিয়ে নারী সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলতে যাবেন না।  কোনো কারণে আপনার সাবেক প্রেমিকার সঙ্গে আপনার দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছিল এবং এক পর্যায়ে হয়তো ভেঙ্গে গেছে, তাই বলে বর্তমান প্রেমিকা কিংবা স্ত্রীর কাছে সাবেক প্রেমিকার দুর্নাম করতে যাবেন না। একইভাবে আপনার বর্তমান প্রেমিকার সাবেক প্রেমিককে নিয়ে কোনো কথা বলতে যাবেন না। এমনকি কখনও জানতে চাইবেন না কিভাবে তাদের সম্পর্কের ছেদ ঘটলো।
কাজ থেকে ফেরার পর অধিকাংশ পুরুষ নীরব থাকতে পছন্দ করেন। যা কিনা অধিকাংশ নারী তা পছন্দ করেন না। নারীরা চায় তার পুরুষ সঙ্গীর কাছে সারাদিনের ঘটে যাওয়া কথা খুলে বলতে এবং সঙ্গীর সারাদিনের রুটিন জানতে। নারী সঙ্গীর সঙ্গে মন খুলে কথা বলুন। শেয়ার করুন নিজের সারাদিনের কাজের কথা। দেখবেন সম্পর্ক মধুর হবে।
অধিকার খাটাতে গিয়ে বেশি জেরা করতে যাবেন না। কে ফোন করলো, কে এসএমএস করলো, কে ইমেইল এরকম অযাচিত প্রশ্ন করতে যাবেন না।
মানিব্যাগটি যথাসম্ভব তরতাজা রাখুন। আপনার সঙ্গীকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে গেলে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী তাকে তার পছন্দের জিনিস কিনে দিন। অনেক ব্যয়বহুল হতে হবে এমন কিন্তু নয়। হতে পার নারী সঙ্গীর পছন্দের চকলেট, আইক্রিম, ফুল কিংবা কাচের চুড়ি।
বিশ্বস্ত এবং এক নারীতে সন্তুষ্ট এমন পুরুষদের পছন্দ করেন নারীরা। নারীরা  সম্পর্কের বিশ্বস্ততাকে টাকা, পয়সা অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রীর চাইতে অনেক বেশি প্রাধান্য দেয়, যা অনেকেরই অজানা।
নারীরা স্টাইলিশ পুরুষ পছন্দ করেন। সময়ের সঙ্গে আপনার ব্যাক্তিত্বের সঙ্গে মানায় এমন পোশাক পরুন। ভালো ব্রান্ডের পারফিউম, বডি স্প্রে ব্যবহার করুন।
প্রশংসা শুনতে নারীরা পছন্দ করেন। তার রূপের, সাজের, কাজের, পোশাকের এমনকি রান্নার প্রশংসা করুন। সঙ্গীর বিশেষ দিন যেমন জন্মদিন কিংবা অন্যান্য বিশেষ  দিনে শুভেচ্ছা জানান। তাকে সারপ্রাইজ দিন। নারীরা কাজের মূল্যায়ন পেতে পছন্দ করে। অফিসে যাওয়ার সময় মানিব্যাগ, টাই এগিয়ে দিলে তাকে ধন্যবাদ দিন।
নারীরা সব সময় তার সঙ্গীর কাছ থেকে নিরাপত্তা আশা করেন। তাই বলে মান্না বা সাকিব খানের মতো মারামারি করতে হবে এমন নয়। যতটা সম্ভব আপনার সঙ্গীকে আগলে রাখুন।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/38123#sthash.ASQonfJm.dpuf

Monday, 16 June 2014

বিয়ের আগে অবশ্যই জেনে নিন হবু বর বা কণের ব্লাড গ্রুপ! কিন্তু কেন?



বিয়ের আগে অবশ্যই জেনে নিন হবু বর বা কণের ব্লাড গ্রুপ! কিন্তু কেন?
অনেক প্রেমিক-প্রেমিকাকেই দেখা যায় পরস্পরের ব্লাড গ্রুপ নিয়ে চিন্তিত হতে। বেশিরবাগ মানুষেরই ধারণা বর ও কণের ব্লাড গ্রুপ মিলে গেলে হতে পারে নানান রকম সমস্যা? আসলেই কি তাই? না, ধারণাটি একদম ভুল। ব্লাড গ্রুপ মিলে গেলে কোনো সমস্যা নেই। তবে বিয়ের আগে বর ও কণের ব্লাড গ্রুপ পরীক্ষা করা অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। কেন এটা এত জরুরী? আসুন, জেনে ও বুঝে নেই সেই বিষয়টি।
জেনে নেয়া যাক এই বিষয়ে জরুরী কিছু তথ্যঃ
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার। প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটা হল ABO system (A, B, AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh positive(+ve) & Rh negative(-ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে।
ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ
A+ve, A-ve, B+ve, B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve. জেনে নেয়া যাক, যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে?
কেন টেস্ট করাবেন?
যখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবারে সাধারণত কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে। ফলে রোগী যদি আবার কখনও পজেটিভ ব্লাড শরীরের নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এবং মারাত্মক সমস্যা দেখা দেবে। যেমন জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি। এই সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম এ বলা হয় ABO incompatibility।
তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম হওয়া দরকার?
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে।
কিন্তু স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয়, তাহলে স্ত্রীকেও পজেটিভ ব্লাড গ্রুপের একজন হতে হবে। কোনোভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হওয়া চলবে না। অর্থাৎ একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের নারী কেবলই একজন নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের পুরুষকে বিয়ে করাই নিরাপদ।
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে কী সমস্যা হবে?
রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না। তবে ভিন্ন ব্লাড গ্রুপে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজিটিভ হয়, তাহলে সন্তান জন্মের সময়ে ‘লিথাল জিন’ বা ‘মারন জিন’ নামে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হয়।
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপও পজেটিভ হবে। যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা ধারন করবে পজেটিভ Fetus(ভ্রুন), তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ Fetus এর ব্লাড, placental barrier ভেদ করে এবং placental displacement এর সময় মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরী করবে। এবং সমস্যা হবে দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রে।
যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি তার fetus এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয় তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরী হয়েছিলো সেটা placental barrier ভেদ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন fetus এর শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন fetal এর RBC এর সাথে agglutination হবে, যার ফলে RBC ভেঙে যাবে। একে মেডিকেল টার্ম এ “Rh incompatibility” বলে। অর্থাৎ শিশুটি মারা যাবে।
অর্থাৎ পজিটিভ ব্লাড গ্রুপের পুরুষ নেগেটিভ গ্রুপের মহিলাকে বিয়ে করলে তাঁদের একটিই সন্তান থাকার সম্ভাবনা বেশি। কোন কারণে প্রথম সন্তানটি জন্ম না নিলে পরবর্তীতে তারা নিঃসন্তান থেকে যাবার সম্ভাবনাও অত্যন্ত বেশি।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/36506#sthash.KLeSwFC2.dpuf

যে ৭টি কথা সন্তানকে প্রতিদিন একবার করে বলা উচিত


আপনার সন্তানকে নিশ্চয়ই আপনি নিজের চাইতেও বেশি ভালোবাসেন। প্রত্যেকেই চান তার সন্তান বেড়ে উঠুক একজন সফল এবং ভালো মানুষ হিসেবে। আর তাই নিজের সন্তানের দেখাশোনার কোনো ত্রুটি রাখতে চান না কেউ। আপনার আদরের সন্তানকে প্রতিদিন কিছু বিশেষ কথা জানানো জরুরী। বিশেষ সেই কথাগুলো আপনার সন্তানের মনে ঢুকিয়ে দিলে জীবনের চলার পথে যেকোনো সমস্যার মোলাবেলা সহজেই করতে পারবে সে। জেনে নিন ৭টি কথা সম্পর্কে যেগুলো প্রতিদিনই একবার করে বলা উচিত সন্তানকে।
যে ৭টি কথা সন্তানকে প্রতিদিন একবার করে বলা উচিত
১) আপনার সন্তানকে প্রতিদিন একবার করে বলুন ‘তোমার উপর আমার বিশ্বাস আছে। তাকে বিশ্বাস করে ছোট খাটো কিছু দায়িত্ব পালন করতে দিন। তাহলে তার মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং সে আপনাকে আরো বেশি ভালোবাসবে।
২) সন্তানকে প্রতিদিন একবার করে হলেও বলুন সে যেন হাল ছেড়ে না দেয়। প্রতিটি কাজেই তাকে উৎসাহ দিন এবং হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিতে মানা করুন। তাকে বলুন ধৈর্য ধরে এগিয়ে গেলেই সাফল্যের দেখা পাবে সে।
৩) কোনো কিছু না পারলে তাকে বকাঝকা না করে আরো বেশি অনুশীলন করতে বলুন। তাকে সবসময়েই এটা বলুন যে বার বার অনুশীলন করলেই সে ‘পারফেক্ট’ হতে পারবে।
৪) প্রতিটি ‘এক্সপার্ট’ মানুষই একসময়ে আনাড়ি ছিলো। এই কথাটি আপনার সন্তানকে প্রতিদিনই বুঝিয়ে বলুন। এতে সে যে কোনো কাজে সাহস পাবে।
৫) ব্যর্থতা কোনো অপরাধ নয় এটা আপনার সন্তানকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার সন্তান কখনো ব্যর্থ হলে তাকে বকাঝকা না করে ব্যর্থতা কে ভুলে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে বলুন।
৬) মাঝে মাঝে খারাপ সময় আসে জীবনের । খারাপ সময় থেকে শিক্ষা নিয়ে ভালো সময়ে সেটাকে কাজে লাগানোর জন্য সন্তানকে উৎসাহিত করুন নিয়মিত
আপনার সন্তানকে প্রতিদিনই জানিয়ে দিন তাকে আপনি কত ভালোবাসেন।
৭) পরিবার হলো সবচাইতে নিরাপদ যায়গা এবং পরিবার আপনার সন্তানকে কতটা ভালোবাসে সেকথা তাকে জানিয়ে দিন। এতে সে নিজেকে নিরাপদ ভাববে এবং পরিবারের প্রতিও সে ভালোবাসা দেখাবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/36514#sthash.aUcFoI8w.dpuf

Thursday, 12 June 2014

মেয়েরা যে ৬ টি কথা মুখে বলেন কিন্তু বোঝাতে চান অন্য কিছু!

বেশীরভাগ ছেলেদের একই আক্ষেপ ‘মেয়েদের বোঝা বড় দায়’। আসলেই মেয়েদের বোঝা দায়। কারণ তারা আসলে কী চান তা অনেক সময় তারা নিজেরাই বুঝতে পারেন না। অনেক সময়েই মেয়েদেরকে নিজের গোলোকধাঁধাঁয় নিজেকেই পড়তে দেখা যায়। হয়তো দেখা গেল মুখে বলছেন একটি কথা কিন্তু তাদের অন্তরে অন্য একটি কথা বাজছে। মেয়েরা চান তাদের অন্তরের কথাটা যেন ছেলেরা বুঝতে পারেন। যা ছেলেদের পক্ষে বোঝা আসলেই সম্ভব নয়।
মেয়েরা যে ৬ টি কথা মুখে বলেন কিন্তু বোঝাতে চান অন্য কিছু!
কিন্তু কিছু মারাত্মক কথা আছে যা মেয়েরা ব্যবহার করে থাকেন যার অর্থ না বুঝতে পারলে ক্ষতি ছেলেদেরই। কারণ না বুঝে কাজ করার পর মেয়েটির রিঅ্যাকশনের পুরোটাই সহ্য করতে হবে ছেলেটিকে। চলুন তবে আজকে দেখে নেয়া যাক মেয়েদের কিছু কথা আসল অর্থ।
‘আচ্ছা ঠিক আছে’
তর্কের সময় যদি আপনার প্রেমিকা/ স্ত্রী ‘আচ্ছা ঠিক আছে’ বলে কথা শেষ করেন তাহলে বুঝে নেবেন তিনি জানেন ঠিক বলছেন এবং আপনার চুপ থাকা উচিৎ এখন। এই জিনিসটি যদি আপনি না বুঝে তর্ক চালিয়ে যেতে থাকেন তাহলে গৃহযুদ্ধের জন্য তৈরি থাকবেন।
‘কিছু না’
মেয়েরা স্বভাবতই নিজের আবেগ একটু বেশীই প্রকাশ করে থাকেন। তাই তিনি যখন বলবেন কিছু না তখন আপনি ভেবে নেবেন অবশ্যই এখানে কিছু আছে। এবং তার কিছু না বলার অর্থ আপনি তাকে বারবার জিজ্ঞেস করে সত্যটা বের করার চেষ্টা করুন। আপনি যদি না বুঝে ‘ও আচ্ছা’ বলে চুপ থাকেন তাহলে রাগটা আপনার উপরেই পড়বে।
‘আচ্ছা যাও/ করো’
আপনি কোনো কাজ সম্পর্কে তাকে জানালেন, আপনি কোথাও যেতে আগ্রহী এবং কোনো কাজ করতে আগ্রহী, তখন যদি আপনার সঙ্গিনী শুকনো গলায় বলে ফেলেন "আচ্ছা যাও/করো" তাহলে খুশি মনে কাজে চলে যাবেন না। এটি মোটেও তার সম্মতির লক্ষণ নয়। এটি আপনাকে ছুঁড়ে দেয়া একটি চ্যালেঞ্জ। আপনি যদি কাজটি করে ফেলেন তবে আপনি চ্যালেঞ্জ হেরে যাবেন।
‘তুমি যা চাও’
আপনি কোনো কাজে আপনার সঙ্গিনীকে তার পছন্দ অপছন্দের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করার পর তিনি যদি বলেন ‘তুমি যা চাও/ তোমার ইচ্ছা’, তাহলে ভুলেও নিজের ইচ্ছা ও চাওয়া খাটাতে যাবেন না। আপনার সঙ্গিনী এই কথা দিয়ে বোঝাতে চান যে, আপনি সেই কাজটিই করুন যা তিনি পছন্দ করেন। তিনি দেখতে চান আপনি তার পছন্দ অপছন্দ মনে রেখেছেন কিনা বা গুরুত্ব দেন কিনা।
‘আমি ঠিক আছি’
এই কথাটিও ‘কিছু না’ ধরণের কথা। কোনো মেয়েকে কেমন আছো জিজ্ঞেস করলে সে যেমনই থাকুন না কেন আপনাকে বলবেন ‘আমি ঠিক আছি’। আপনি যদি তার কথা মেনে নিয়ে আর কোনো প্রশ্ন না করেন তাহলে বিপদ আপনারই। তার কথা বলার ধরণ, গলার টোন থেকে আপনাকে বুঝতে হবে তিনি কি আসলেই ঠিক আছেন কিনা। যদি বোঝেন তিনি আসলে ঠিক নেই তাহলে তাকে অবশ্যই প্রশ্ন করা শুরু করুন।
‘ওয়াও, তাই নাকি’
এই কথাটি মেয়েদের কথার মধ্যে সব চাইতে ভয়ানক কথা। কারণ সাধারণ ভাবে এই কথাটি কারো সম্পর্কে ইমপ্রেস হলে কিংবা অবাক হলে বলা হয়ে থাকে। বিশেষ করে কারো গুণাগুণ ও দক্ষতা সম্পর্কে। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে এটি সামান্য ভিন্ন। তারা কমপ্লিমেন্ট হিসেবে এই কথাটি খুব কম ব্যবহার করেন। তারা তখনই এই কথা ব্যবহার করেন যখন তারা মনে মনে ভাবেন ‘মানুষ কি করে এতো বড় গাধা আর স্টুপিড হতে পারে’। সুতরাং সাবধান।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/36367#sthash.3d6ZBlXc.dpuf

Monday, 9 June 2014

হাতের নখ দেখে বুঝে নিন জটিল কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ

প্রাচীন চীনের চিকিৎসকগণ হাতের আঙুলের নখ দেখে স্বাস্থ্য সমস্যা চিহ্নিত করতেন। নখ হৃদরোগ থেকে থাইরয়েড সমস্যা ও অপুষ্টিজনিত অনেক সমস্যাই চিহ্নিত করতে পারে। জেনে নিন জটিল স্বাস্থ্য সমস্যার ৫টি লক্ষণ যা নখ দেখে বুঝতে পারবেন আপনিও—
হাতের নখ দেখে বুঝে নিন জটিল কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ
১। আঙুলের মাংস থেকে নখ পৃথক হয়ে আসা:
নখ আঙুলের মাংসের সাথে যুক্ত থাকে। যদি এমন কখনো হয় যে নখ আঙুল থেকে উঠে আসছে অর্থাৎ নখ মাংস থেকে ছেড়ে আসছে তবে তা অবশ্যই স্বাস্থ্য সমস্যার ইঙ্গিত দেয়। জীবাণুর সংক্রমণ, থাইরয়েড রোগ, ড্রাগ রিয়েকশন, Psoriasis, নখ অস্বাভাবিক শক্ত হওয়া প্রভৃতি সমস্যায় এরকমটি হতে পারে।
২। নখ হলুদ হওয়া:
নখ তার স্বাভাবিক রঙ হারিয়ে হলুদ হয়ে গেলে, নখের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বা হ্রাস পেলে ও উজ্জ্বলতা কমে গেলে ধারণা করা হয় জণ্ডিস, ব্রঙ্কাইটিস, শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা বা হাতফোলা রোগ (lymphedema) শরীরে বাসা বেঁধেছে।
৩। চামচ আকৃতির নখ:
নখ নরম ও পাতলা হয়ে ক্ষয়ে গিয়ে চামচের অবতল পিঠের মতো আকার ধারণ করার সম্ভাব্য কারণগুলো হচ্ছে— শরীরে আয়রণের অভাব ও রক্তশূন্যতা।
৪। নখের অস্বাভাবিক বক্রতা:
নেইলস্ট্রিপের কাছাকাছি থেকে নখ যদি একটু উপরের দিকে বেঁকে বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ নখ ও নখের মাংসের স্বাভাবিক কৌণিক অবস্থান যদি না থাকে তবে এর কারণ হতে পারে— হৃদরোগ, রক্তে অক্সিজেনের স্বল্পতা, কার্ডিওভাসকুলার রোগ বা লিভারের রোগের মতো জটিল রোগ।
৫। অস্বচ্ছ নখ:
নখ যদি অস্বচ্ছ হয় এবং নখে গাঢ় দাগ পড়ে তবে বুঝতে হবে এটির কারণ হয়তো অপুষ্টি, হৃদক্রিয়ার সমস্যা, ডায়াবেটিস বা যকৃতের রোগ।
নখের এইসব সমস্যার কোনটি দেখা দিলে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকুন।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/35893#sthash.JMEKlkCa.dpuf

গর্ভাবস্থায় আপনজনদের যত পরামর্শ

একজন নারী যখন গর্ভধারণ করেন তখন তার পরিবারের সবাই অনেক বেশি খুশি হয়ে থাকেন। দুই পরিবারের জন্যই খুশির সংবাদে পরিণত হয় এটি। আর এই সময়ে অবশ্যই নারীদের বেশ খানিকটা সাবধানে চলাফেরা করতে হয়। একজন নারী গর্ভধারণ করলে কিছু কথা তার নানী, চাচী, ফুফু, মা বা খালা জাতীয় আত্মীয় স্বজনরা বলতে অনেক বেশি পছন্দ করেন। এবং পরামর্শগুলো আসলে ঠিকও। আসুন জেনে নেই সেই পরামর্শগুলো।
গর্ভাবস্থায় আপনজনদের যত পরামর্শ
১. আপনি এমনই একজন গর্ভবতী নারী হয়ে থাকেন তাহলে তারা আপনাকে প্রথমেই বলে থাকবেন, ‘এই সময়টা মানুষের জীবনের সবচেয়ে খুশির একটি সময়। সাথে সাথে এটি খুব বিপজ্জনক একটি সময়ও। এ সময় মায়েদের অনেক সাবধানে চলাফেরা করতে হয়। তা না হলে সামান্য ভুলের জন্য আসন্ন সন্তান ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে।’
২. তার সতর্ক করে থাকেন এই বলে যে, ‘এ সময় কোনো ধরনের ভারী কাজ একেবারেই নয়। কোনোভাবেই সন্তানের ক্ষতি হয় এই কাজগুলো করা যাবে না।’
৩. ‘এই বেশি করে শরীরের যত্ন নিতে হবে। সময় মত সব কাজ করে ফেলতে হবে। নিয়ম করে ঘুমানো, নিয়ম করে খাওয়া এবং নিয়ম করে গোসল সেরে নিতে হবে। কোনো ধরনের অনিয়ম চলবে না। আস্তে আস্তে চলাফেরা করতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।’
৪. ‘খাওয়া দাওয়া ঠিকভাবে করতে হবে। এ সময় এমনও হবে যে একেবারেই খেতে ইচ্ছা করবে না। কিন্তু তারপরও নিয়ম করে খেতে হবে। প্রয়োজনে অল্প অল্প করে বারবার খেতে হবে। প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আমিষ, ভিটামিন খেতে হবে। মনে রাখতে হবে বাচ্চার সুস্থতা নির্ভর করে যথেষ্ট খাওয়া দাওয়ার উপরে।’
৫. সব আত্মীয় স্বজনরা গর্ভকালীন সমস্ত পরিকল্পনার কথা জানিয়ে দেন। তারা বলে থাকেন, ‘ তোমরা এখনই সিদ্ধান্ত নাও কোন হসপিটালে ডেলিভারী করাবে। সেখানকার সব ব্যবস্থা কেে রাখা ভালো। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নাও।’
৬. ‘ যে কোনো ভারী কাজ যেমন ঘর মোছা, কাপড় ধোয়া, আসবাবপত্র টানা এ সমস্ত কাজ একেবারেই করা চলবে না। এতে করে সন্তানের উপরে চাপ পড়বে। তাই এই ধরনের কাজ থেকে একেবারে বিরত থাকবে।’
৭. ‘ কোনো ধরনের বাজে চিন্তা করা যাবে না। মানসিকভাবে হতাশ থাকা যাবে না। রাতে ঘুম না আসলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।’
৮. এ সময় অনেক নারীরাই অনেক ফিগার নিয়ে টেনশনে পড়েন। এই বিষয়ে পরিবারের সবাই বলে থাকেন, ‘তোমার মাঝে এমন একটি ক্ষমতা আছে যে তুমি আরেকটি মানুষতে জন্ম দিতে পারছ। তাই তার যেন কোনো ধরনের সমস্যা না হয় তার দায়িত্ব তোমার। ফিগার নিয়ে অতিরিক্ত সচেতনতা আসন্ন সন্তানের জীবনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তাই এই বিষয় নিয়ে আপাতত চিন্তা না করাই ভালো।
৯. ‘তুমি বুড়ো হয়ে যাচ্ছ, বয়স বেড়ে যাচ্ছে, চেহারায় তার ছাপ পড়ছে, একজন গর্ভবতী মায়েদের এসব নিয়ে একেবারেই ভাবা উচিৎ নয়। এখন সময় তোমার সন্তানকে নিয়ে ভাবা।’
১০. ‘গর্ভকালে স্বামীর সাথে সহবাস করতে হলে অবশ্যই আসন্ন বাচ্চার কথা মাথায় রাখতে হবে। এমন কিছু করা উচিৎ নয় যেটিতে সন্তানের ক্ষতি হয়।’
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/36025#sthash.fmec4ayC.dpuf

যে খাবারগুলো আপনাকে রাখবে ‘সুপারফিট’ চিরকাল

কানিজ দিয়া


স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য ঠিক তো সব ঠিক। স্বাস্থ্য ঠিক থাকলেই আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সকল ধরণের চাপ নেয়ার জন্য প্রস্তুত হতে পারি। আর আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য সব চাইতে বেশি প্রয়োজনীয় সঠিক খাবার।
যে খাবারগুলো আপনাকে রাখবে ‘সুপারফিট’ চিরকাল
খাবারই আমাদের দেহকে ঠিক রাখার জন্য সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সুষম খাবারের বিকল্প নেই বলাই বাহুল্য। এমন অনেক খাবার রয়েছে যা আমাদের চিরকাল ফিট থাকতে অনেক সাহায্য করে। চলুন আজকে চিনে নেয়া যাক চিরকাল ‘সুপারফিট' থাকতে আমাদের যে খাবারগুলো প্রয়োজন সেই খাবারগুলোকে।
চিরকাল ত্বকে তারুণ্য ধরে রাখতে মাছ
সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন মাছ খেলে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া, দাগ ও রিঙ্কেল পড়ার হাত থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। মাছের প্রোটিন এবং ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড চামড়া ঝুলে পড়ার হাত থেকেও আমাদের ত্বককে রক্ষা করে থাকে।
মানসিক চাপমুক্ত থাকতে গ্রিন টী
গ্রিন টীর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কম্পাউন্ড আমাদের মস্তিস্কের রকের সুগারকে স্টিমুলেট করে আমাদের দেহে এনার্জি সরবরাহের হরমোন তৈরি করে। এছাড়াও এটি ভাললাগার হরমোন এন্ডোরফিন উৎপন্ন করে যা আমাদের মানসিক চাপকে দূর করে সহজেই।
স্মৃতিশক্তি উন্নয়নে হলুদ
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে হলুদ আমাদের স্মৃতিশক্তি প্রায় ৩০% পর্যন্ত উন্নত করতে সহায়তা করে। হলুদে বিদ্যমান কারকিউমিন আমাদের মস্ততিস্কের নিউরনের উন্নতি সাধন করে।
উচ্চরক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে দারুচিনি
গবেষণায় দেখা যায় প্রতিদিন মাত্র অর্ধেক চা চামচ পরিমাণে দারুচিনি গুঁড়ো আমাদের দেহের রক্তের চিনির মাত্রা কমিয়ে উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা প্রায় ২৯% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। তাই হেলথ এক্সপার্টগন উচ্চরক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য দারুচিনি খাওয়ার অভ্যাস করতে বলে থাকেন।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে শাকসবজি
প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় শাকসবজি রাখা হলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকগুণ পরিমাণে বেড়ে যায়। ফলে নান রোগ থেকে আমাদের দেহ রক্ষা পায় বেশ সহজেই। তাই খাদ্যতালিকায় রঙ বেরঙের সকল সবজি রাখালেই থাকতে পারবেন সুপার ফিট।
দেহের অভ্যন্তরীণ ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে মধু
মধু প্রাকৃতিক অ্যান্টি বায়োটিক হিসেবে অনেক আগে থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। নিয়মিত মধু খেলে আমাদের দেহের ভেতরকার ক্ষতিকর ভাইরাস সমূহ ধ্বংস হয়ে যায়। সাইনাসের সমস্যা এবং ঠাণ্ডা সর্দি ধরণের ছোটোখাটো রোগ দ্রুত সেরে যায়।

- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/36195#sthash.kotHnB7l.dpuf

Thursday, 13 February 2014

কার বেশি সুখ

: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে ।
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন

স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই।
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।
 - See more at: http://www.ebanglajokes.com/761#sthash.D6dlfTta.dpuf

ওহ শিট!

তিনজন নানের মধ্যে কথা হচ্ছিল। প্রথম জন বলল, ‘ফাদারের ঘর পরিস্কারের সময় আমি কি পেয়েছিলাম জানো? অনেকগুলো পর্ণগ্রাফিক ম্যাগাজিন!’
‘তো তুমি সেগুলো দিয়ে কী করলে?’ অন্য জন্য জিজ্ঞেস করল।
‘ফেলে দিয়েছিলাম।’
দ্বিতীয়জন বলল, ‘গতকাল আমি তার ঘরে অনেকগুলো কনডম পেয়েছিলাম।’
অন্য দুইজন খুব অবাক হল। পরে জিজ্ঞেস করলো সে সেগুলো কী করেছে।
দ্বিতীয়জন বলল, ‘সবগুলা ছিদ্র করে রেখে দিয়েছিলাম।’
তৃতীয়জন বলল, ‘ওহ শিট!’
- See more at: http://www.ebanglajokes.com/6572#sthash.HV5X1YK3.dpuf

অভাব

একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে। ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল। ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও। ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ
া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
- See more at: http://www.ebanglajokes.com/6565#sthash.J0vUSOJS.dpuf