mahabubalkiran1's Profile Pictures album on Photobucket

Monday, 24 November 2014

সন্তান উৎপাদনের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত

সন্তান উৎপাদনের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত

সন্তান উৎপাদনের ব্যাপারে যে সত্যগুলো প্রতিটি পুরুষেরই জেনে রাখা উচিত
বেশিরভাগ মানুষই গর্ভধারণ বা সন্তান উৎপাদনের বিষয়টি শুধু মেয়েদের সাথে জড়িত, এমনটা বিশ্বাস করে থাকেন। কেননা গর্ভবতী হয়ে থাকেন তো নারীরাই। কিন্তু এই প্রচলিত মিথটি একেবারেই ঠিক না। আমরা শিক্ষিত সমাজের মানুষেরা সবাই জানি যে একটি মানবশিশুর জন্ম দিতে গেলে নারী-পুরুষ উভয়েরই প্রয়োজন। নারীরা যেমন গর্ভধারণ করেন, তেমনি পুরুষেরা গর্ভে বীজ প্রদান করেন। এসময়ে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর ক্রিয়ায় ভ্রুণ তৈরি হয় এবং তা ১০ মাস ১০ দিন গর্ভধারণের পর একটি মানবশিশু ভূমিষ্ঠ হয়। এমনকি সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে তাও নির্ধারিত হয় পুরুষের কারণেই। তাই সন্তান উৎপাদন সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় পুরুষদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত।
পুরুষের খাদ্যাভাস, স্বাস্থ্য এবং কর্ম পরিবেশ সন্তান উৎপাদনের উপরে প্রভাব ফেলতে পারে :
একজন পুরুষের খাদ্যাভাস, স্বাস্থ্য আর কর্ম পরিবেশ সন্তান উৎপাদন ক্ষমতার ওপরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন ধরুন, ধূমপান পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা, আকৃতি এবং কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটাতে সক্ষম। আবার আপনার কর্মক্ষেত্র যদি কোনো রাসায়নিক পদার্থের মাঝে হয়ে থাকে তবে এগুলোর কারণে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুক্রাণুর স্বাস্থ্য নষ্ট করে ফেলতে পারে। খাদ্যাভাসও ক্ষতির কারণ হতে পারে। যেমন আপনি যদি একজন অ্যালকোহলিক হয়ে থাকেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনি শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকবেন। আর এর ফলে আপনার শুক্রাণুর কর্মক্ষমতা অনেক কম থাকবে এবং এটি তুলনামূলকভাবে দুর্বল হবে।
পুরুষদের ক্ষেত্রেও বয়স অনেক বড় একটি বিষয় :
আমরা স্বাভাবিকভাবেই জানি যে নারীদের সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমার উপরে নির্ভর করে থাকে। যেমন ৩০ বছর বয়সে নারীরা যেখানে প্রতি মাসে ২০ শতাংশ সময় গর্ভধারণের ক্ষমতা রাখেন, সেখানে ৪০ বছরে তা নেমে আসে ৫ শতাংশে। ঠিক তেমনই পুরুষদের একটি নির্দিষ্ট বয়সসীমা রয়েছে সন্তান উৎপাদন ক্ষমতার। গবেষকরা বলেছেন যে, পুরুষদের সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা বয়স বাড়ার সাথে দিনদিন হ্রাস পেতে থাকে। এমনকি ক্ষমতাটি হারিয়েও ফেলেন। তবে বয়সের একটা উচ্চ পর্যায়ে গিয়ে তা আবার নতুন উদ্যমে ফিরে পান। যেখানে একজন ৭০ বছরের বৃদ্ধা উৎপাদন ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হন, সেখানে ৭০ বছরের একজন বৃদ্ধ সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা আবার ফিরে পান।
উত্তাপ শুক্রাণুর জন্য ক্ষতিকর :
যেকোনো ধরনের উত্তাপ পুরুষদের শুক্রাণুর জন্য বেশ ক্ষতিকর। উত্তাপের ফলে শুক্রাণু এর কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। দেখা যায় যে অনেকেই গরম পানি দিয়ে দীর্ঘক্ষণ গোসল করতে পছন্দ করেন, আবার অনেকে অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে বসার সিটটি উত্তপ্ত হয়ে যায়। এগুলো আসলে পুরুষদের শুক্রাণুর জন্য একবারেই স্বাস্থ্যকর না।
অনুৎপাদনশীলতা পুরুষদেরই বেশি হয়ে থাকে :
আদিমকালের সমাজে দেখা যেত যে সন্তান যদি না হত তাহলে স্ত্রীদেরই দোষারোপ করে আসত এবং পুরুষেরা একের পর এক বিয়েও করে আসত। কিন্তু ধরতে পারত না আসল সমস্যাটি কার। নারীরা ক্ষেত্রবিশেষে বন্ধ্যা হতে পারে তবে এর চেয়ে বহুগুণ বেশি পুরুষদের অনুৎপাদনশীলতার হার। দেখা যায় সন্তান না হওয়া নারী পুরুষের মাঝে মাত্র এক তৃতীয়াংশ থাকে নারীদের সমস্যা সম্বলিত, বাকি দুই তৃতীয়াংশ হয়ে থাকে পুরুষদের অনুৎপাদনশীলতার কারণে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/41586#sthash.xTqGDadD.dpuf

পুরুষের মনে একান্ত গোপন কিছু কথা

পুরুষের মনে একান্ত গোপন কিছু কথা

পুরুষের মনে একান্ত গোপন কিছু কথা
নারীর মনে কি আছে সেটা যেমন পুরুষের কৌতুহল। তেমনই পুরুষের মনে কি আছে তা জানার কৌতুহলও কম নয় নারীর৷ এই আগ্রহ মেটাতে নারীর কাছ থেকে পুরুষ আশা করে খোলাখুলি সব কথা। একইভাবে নারীও আশা করেন পুরুষরা বলে দিক তাদের মনের সব কথা।তবে পুরুষরা কিছু কথা রাখতে চান তাদের মনের একদম গভীরে৷ তাই খুব স্বভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন আসে যে কি এমন বিষয় আছে যেগুলো তারা রাখতে চান গোপনে?
১. পুরুষরা কোনো বিষয়ের একেবারে খুঁটিনাটি সব ঘটনা শুনতে খুবই অপছন্দ করেন। অপ্রাসঙ্গিক কথাবার্তা একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে তাদের নারী সঙ্গীকে বলতেও পারেন না মুখ ফুটে।
২. ফোন কিংবা পাসওয়ার্ড, দুটির একটিও নারী সঙ্গীকে দিতে পছন্দ করেন না পুরুষরা। আর সেটা নিয়ে তার সঙ্গীটি অতিরিক্ত আগ্রহ দেখালে তারা বেশ বিরক্ত হন৷ কিন্তু বিষয়টি কখনোই সঙ্গীকে মুখ ফুটে বলা হয় না তাদের।
৩. রাস্তায় চলার সময়ে সুন্দর মেয়ে দেখলে পুরুষরা তাকাবেনই। এটা খুবই স্বাভাবিক কিন্তু সঙ্গীর সামনে একথা ভুলেও স্বীকার করেন না তারা।
৪. মাঝে মাঝে পুরানো প্রেমিকার সঙ্গে ফেসবুকে টুকটাক কথা বলতে ভালই লাগে।কিন্তু একথা ভুলেও সঙ্গীকে বলেন না পুরুষরা।
৫. খুব বেশি ভারি মেকআপে নিজের নারী সঙ্গীকে কখনোই পছন্দ করেন না কোন পুরুষ। তাই পার্লারে গিয়ে অযথা টাকা নষ্ট করাও তারা বেশ অপছন্দ করেন। কিন্তু এই কথাটি কখনোই তাদের সঙ্গীকে বলে উঠতে পারেন না।
৬. মাঝে মাঝে একা থাকার সুযোগটা পেয়ে গেলে পুরুষ বেশ খুশিই হন। তাই সামেনের উপর যতোই রাগ দেখাক না কেন মনে মনে কিন্তু খুশিই থাকেন। আর তার কারণ হল পুরুষরা একান্ত ব্যক্তিগত কিছু সময় উপভোগ করতে ভালোবাসেন। যদিও এই ব্যাপারটি ভুলেও সঙ্গীকে বলেন না তারা।
৭. পুরুষও মাঝে মাঝে প্রশংসা পেতে চান মনে মনে। একটু সেজেগুজে আসার পর সঙ্গীর কাছ থেকে একটু প্রশংসা পাওয়ার আশা করেন। কিন্তু প্রশংসা না পেলেও বিষয়টি কখনোই মুখ ফুটে প্রকাশ করেনা। মনের দুঃখ মনেই রেখে দেন।
৮. সঙ্গীর কোন উপহার অপছন্দ হলেও কখনোই কিছু বলতে পারেন না পুরুষরা।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/41926#sthash.7xdXZ7qF.dpuf

বিয়ের পর সন্তান নেয়ার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো


বিয়ের পর সন্তান নেয়ার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো

বিয়ের পর সন্তান নেয়ার কথা ভাবছেন? মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো
অনেক দম্পতিই বিয়ের পরপরই সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করে থাকেন, আবার অনেকেই বিয়ের পর বেশ কিছু সময় পার করে সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করেন। অনেকেই সন্তান নেয়ার বিষয়টি বেশ হালকা ভাবে নিয়ে থাকেন। এর জন্য বিশেষ কোনো পদক্ষেপই নেন না, যা একেবারেই উচিত নয়।
প্রতিটি জিনিস পরিকল্পনা করেই করা উচিত। এতে করে ভবিষ্যতে নানা সমস্যা এড়ানো সম্ভব। আজকে জেনে নিন, সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করলে কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত।
একে অপরের সাথে খোলাখুলি কথা বলুন
সঙ্গী সন্তান চান কিনা তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছুই। এবং সন্তান নেয়ার ব্যাপারটি দুজনে খোলামেলা কথা বলেই ঠিক করে নেয়া উচিত। নতুবা দুজনের মধ্যে অনেকটা দূরত্ব চলে আসার সম্ভাবনা দেখা যায়।
পরামর্শ নিন বড়দের
পরিবারের বড় কারো সাথে এই ব্যাপারে আলাপ করুন। তাদের জানান আপনারা সন্তান নিতে আগ্রহী এবং তাদের কাছে পরামর্শ চান, এই ব্যাপারে আপনার কি করতে পারেন। এতে করে অনেক বিষয় পরিষ্কার হবে।
আপনি কি আর্থিকভাবে সচ্ছল?
সন্তান নেয়ার আগে একটু ভাবুন, আপনি কি আর্থিকভাবে সচ্ছল? আপনি কি সন্তান জন্মদান এবং এর পরবর্তী সকল ধরণের খরচ সাবলীল ভাবে চালিয়ে নিতে পারবেন? যদি তা না হয় তবে এই ব্যাপারে ভেবে রাখুন এবং আর্থিকভাবে মোটামুটি সচ্ছল হওয়ার চেষ্টা করুন।
ভবিষ্যতের জন্য তৈরি থাকুন
পরিকল্পনা করে কাজ করুন। সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা শুরু করুন। সন্তান নেয়ার কথা চিন্তা করলে সন্তানের ভবিষ্যত সম্পর্কেও ভেবে রাখা উচিত।
ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন
প্রয়োজনে একজন ভালো ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। কোন সময়টি সন্তান নেয়ার জন্য উপযুক্ত সময় এবং এই সম্পর্কিত সকল সঠিক তথ্যের জন্য অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/42506#sthash.k1NVaNKC.dpuf

নবদম্পতিদের আর্থিক পরিকল্পনায় ৭ টি জরুরী টিপস

নবদম্পতিদের আর্থিক পরিকল্পনায় ৭ টি জরুরী টিপস

নবদম্পতিদের আর্থিক পরিকল্পনায় ৭ টি জরুরী টিপস
বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। প্রায় সবাইকেই কোনো না কোনো সময় এই বন্ধনে আবদ্ধ হতে হয়। বিয়ের পর একজন নারী ও পুরুষের জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু হয়। নতুন একটি জীবনে প্রবেশ করেন তারা। বিয়েটা ভালোবাসার বিয়ে কিংবা পারিবারিক পছন্দের বিয়ে যেভাবেই হোক না কেন বৈবাহিক সম্পর্কে যাওয়ার পর সত্যিকার অর্থেই নতুন একটি জীবনের সূচনা ঘটে।
এই সময়টা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ নতুন জীবনের ভবিষ্যত পরিকল্পনার জন্য। বিশেষ করে আর্থিক বিষয়ে পরিকল্পনা করা অনেক জরুরী। শুরু থেকেই সঠিক পরিকল্পনা না করতে পারলে পরবর্তীতে আর্থিক কষ্টে পরতে পারেন। তাই নবদম্পতিরা এই বিষয়টিকে অবশ্যই গুরুত্ব দেবেন।
আর্থিক বিষয়ে কথা বলে নিন
নতুন জীবনের শুরুতে হয়তো আপনি সঙ্গীর সাথে খুব বেশি খোলাখুলি কথা বলতে পারবেন না। তবুও যতোটা সম্ভব আর্থিক বিষয়ে খোলাখুলি কথা বলুন। একে অপরের ভবিষ্যত নিয়ে পরিকল্পনা বলে সেভাবে কথা বলে পরিষ্কার হয়ে নিন। এতে সম্পর্কের গুরুত্বটাও বুঝতে পারবেন শুরু থেকেই।
ভবিষ্যতের পরিকল্পনা করুন
বিয়ে যেহেতু হয়েছে তখন সংসারের খরচ, সন্তান নেয়ার ভাবনা, সন্তানের ভবিষ্যত এবং সেই সাথে বার্ধক্যে নিজেদের ভবিষ্যত সব বিয়সে দাম্পত্য জীবনের শুরু থেকেই আলোচনা করে পরিকল্পনা করে নেয়া উচিত। এতে করে জীবনের লক্ষ্য এবং লক্ষ্য অনুযায়ী চলার গতি ঠিক হবে।
সঞ্চয় শুরু করে দিন
একটি সংসারে কিন্তু খরচ অনেক। তাই আগে কেমন ভাবে চলতেন তা পুরোপুরি ভুলে যান। সঞ্চয় শুরু করে দিন এখন থেকেই। নিজের ও সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে সঞ্চয়ে মন দিন।
মাসিক বাজেট তৈরি করে ফেলুন
নতুন বিয়ে হলে অনেক সময় কখন কিভাবে খরচ হয়ে যায় বুঝে উঠতে পারেন না অনেকেই। কিন্তু মাসের শুরুতেই যদি দায়িত্ব নিয়ে বাজেট তৈরি করে ফেলা শিখে যান তবে লাভ কিন্তু আপনাদেরি হবে।
প্রতি সপ্তাহে বাজেটের হিসাব ঠিক রাখুন
অনেক সময় দেখা যায় মাসের ৪ সপ্তাহ একই ভাবে চলে না। কোনো সময় খরচ বেশি হয়, কোনো সময় কম। তাই প্রতি সপ্তাহের শেষে মাসের বাজেট ঠিক রাখার জন্য সপ্তাহের হিসাবে মিল রাখার চেষ্টা করুন।
ঋণ শোধ করে ফেলার চেষ্টা করুন
যদি বিয়ের পূর্বে বা বিয়ের সময় অথবা বিয়ের পরপর কোনো ঋণ করে থাকেন তবে তা যতো দ্রুত সম্ভব শোধ করে দেবার চেষ্টা করুন। এতে করে নিজেদের মতো একই বাজেটে চলার সুযোগ তৈরি করতে পারবেন এবং সঞ্চয়ও করতে পারবেন।
লোণ না করার প্রতিজ্ঞা করুন
লোণ করে কোনো কিছু কেনার চিন্তা বাদ দিন। বিশেষ করে যতোদিন পর্যন্ত নিজেরা একটি সঠিক বাজেটে চলতে না শিখছেন এবং মাস শেষে সঞ্চয় একই না থাকছে ততোদিন লোণ করার কথা মাথায় আনবেন না।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/42582#sthash.OV67q4ci.dpuf

১০ লক্ষণ দেখে চিনুন ভদ্র মেয়ে

১০ লক্ষণ দেখে চিনুন ভদ্র মেয়ে

১০ লক্ষণ দেখে চিনুন ভদ্র মেয়ে
ভদ্র মেয়েরা হচ্ছে সমাজের সৌন্দর্য। এমন অনেক পুরুষ আছেন যারা ভদ্র মেয়ে বিয়ে করবেন এই ভেবে বিয়েই করছেন না, অথচ বিয়ের বয়স যাচ্ছে পেরিয়ে। আসুন কিছু কমন বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নেই সত্যিকারের ভদ্র মেয়ে:
১) ভদ্র মেয়েরা সর্বপ্রথম তাদের পোশাক নিয়ে খুব সচেতন থাকে। এমন কিছু পরে না যাতে করে বাহিরের কেউ চোখ তুলে তাকাতে সাহস করে। অনেকে বোরখা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
২) ভদ্র মেয়েরা প্রেমের ব্যাপার নিয়ে খুব সিরিয়াস থাকে। তারা সচারচর প্রেমে জড়াতে চায় না, কিন্তু যদি কারো সাথে প্রেমে জড়িয়ে যায়, তাহলে মন প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করে তা টিকিয়ে রাখতে।
৩) ভদ্র মেয়েরা সবসময় বন্ধু, পরিবার এবং বয়ফ্রেন্ডকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়। একটির জন্য অপরটির উপর প্রভাব পড়ুক তা তারা চায় না। যার জন্য তাদের ঝামেলা পোহাতে হয় বেশি।
৪) ভদ্র মেয়েদের রাগ একটু বেশি। যার উপর রেগে যায় তাকে মুখের উপর সব বলে দেয়। মনে কোনও রকম রাগ, হিংসে লুকিয়ে রাখে না। এতে অনেকের কাছে ঝগড়াটে উপাধিও পেয়ে বসে।
৫) ভদ্র মেয়েদের রাগের ঝামেলা পোহাতে হয় বিশেষ করে তাদের বয়ফ্রেন্ডকে। এরা রেগে থাকলে অযথা বয়ফ্রেন্ডকে ঝাড়ে। পরবর্তীতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সরি বলে। যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে সরি বলে তাহলে বুঝতে হবে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে খুব বেশি ভালোবাসে।
৬) ভদ্র মেয়েরা সাধারণত ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয় না। যদি দেয় তাহলে প্রাইভেসি দিয়ে রাখে। ফেসবুকে কতিপয় লুলু পুরুষ থেকে তারা ১০০ হাত দূরে থাকে।
৭) ভদ্র মেয়েদের বন্ধু/বান্ধবের সংখ্যা খুব সীমিত থাকে ও এরা সাধারণ ঘরকুনো স্বভাবের বেশি হয়।
৮) ভদ্র মেয়েরা আড্ডা বাজিতে খুব একটা যেতে চায় না। যার জন্য তাদের বন্ধু/বান্ধব থেকে ভাব্বায়ালি/আনকালচার খেতাব পেতে হয়।
৯) ভদ্র মেয়েদের কবিতা লেখার প্রতি আগ্রহ বেশি। তারা তাদের লেখা কবিতা সচরাচর কাছের মানুষ ছাড়া কাউকে দেখাতে চায় না।
১০) ভদ্র মেয়েদের কাছে পরিবারের সম্মানটুকু সবার আগে। তারা পরিবারের সম্মানের বিরুদ্ধে কোনও কাজ কখনও করে না।

- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/43281#sthash.3Ammcn5p.dpuf

Friday, 15 August 2014

স্ত্রীর সঙ্গ পেতে হাত লাগান বাড়ির কাজে

আপনি কি নিজের স্ত্রী’কে বাড়ির কাজে সাহায্য করেন? যদি না করে থাকেন, তাহলে সুখী এবং আনন্দের দাম্পত্য জীবনের জন্য ঘরের কাজে সাহায্য করুন স্ত্রী’কে। বাড়ির কাজ আপনি এবং আপনার স্ত্রী একসঙ্গে করলে দুজনের যৌন সম্পর্ক অনেক বেশি সুখকর হবে, এমনটাই জানা গিয়েছে সম্প্রতি একটি গবেষণার মাধ্যমে।
স্ত্রীর সঙ্গ পেতে হাত লাগান বাড়ির কাজে
কাউন্সিল অফ কনটেম্পোরারি ফ্যামিলির প্রধান প্রফেসর শ্যারন স্যাসলার তার দীর্ঘ গবেষণার পর এই সিদ্ধান্তে এসেছেন। তার মতে দশ’জন দম্পতির মধ্যে তিন’জন নিজেদের বাড়ির কাজ ভাগ করে নিয়ে করেন এবং সমীক্ষার মাধ্যমে যানা গিয়েছে তাদের দাম্পত্য জীবন বাকিদের থেকে অনেক বেশি সুখের।
গবেষণার মাধ্যমে যে তথ্যগুলি সামনে এসেছে তা হল, স্বামীরা যদি স্ত্রীদের বাড়ির কাজে সাহায্য করেন তবে মহিলারা অনেক বেশি ইচ্ছুক থাকেন যৌন মিলন সম্পর্কে। কিন্তু প্রতিদিনের বাড়ির কাজ একা হাতে সামলাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে যান মহিলারা এবং স্বাভাবিকভাবেই রাত্রে যৌনমিলনে অনীহা প্রকাশ করেন।
বেশ কিছু বছর আগে একটি সমীক্ষা এবং গবেষণার মাধ্যমে জানা গিয়েছিল গৃহকর্মে যে দম্পতিরা ব্যস্ত থাকেন তাদের মধ্যে যৌন চাহিদা কমে যায়।
কিন্তু এই প্রসঙ্গে প্রফেসর স্যাসলার বলেছেন, ‘ আগের গবেষণাটিতে মূলত ১৯৮০ সালের জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে করা হয়েছিল। তাই ওই ধরনের ফলাফল বেরিয়েছিল।’
কিন্তু এখন জীবনযাত্রা পালটে গিয়েছে। স্বামী স্ত্রী দুজনেই কর্মরত সেখানে কাজ ভাগ করে নিলে ক্লান্তিও বেশি হয় না এবং একে অপরের প্রতি টান থাকে যার ফলে যৌন মিলনের ইচ্ছা বেঁচে থাকে। তাই আজকের যুগের নতুন স্বামীরা, স্ত্রী’র সঙ্গে বেশি পেতে হলে তাদের ঘরের কাজে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন ।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/38440#sthash.GinZ1ORA.dpuf

মধুর দাম্পত্যের জন্য প্রতিদিন যে অভ্যাসগুলো রপ্ত করা একান্ত প্রয়োজন

নুসরাত শারমিন লিজা


ইদানিং প্রতিটি সম্পর্ক নিয়েই মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। বিশেষ করে দাম্পত্য সম্পর্ক হলে যেন অভিযোগ সবচাইতে বেশি। প্রতিটি বিষয় নিয়েই আজকাল দম্পতিদের মাঝে দেখা দিচ্ছে নানান অসন্তোষ ও অভিযোগ। ফলে দাম্পত্য সম্পর্কগুলো হারিয়ে ফেলছে মধুরতা। দাম্পত্য সম্পর্ককে মধুর করে তুলতে চাইলে কিছু বিশেষ অভ্যাস রপ্ত করা প্রয়োজন। হঠাৎ হঠাৎ নয়, বরং প্রতিদিনের জন্য। প্রতিদিন এই ছোট্ট কাজগুলো করার বিশেষ অভ্যাস দাম্পত্য সম্পর্কে ভালোবাসা বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে সম্পর্কের প্রতি বিরক্তি দূর করে ফেলে খুব সহজেই। জেনে নিন দাম্পত্য সম্পর্ক মধুর করে তোলার সেই বিশেষ অভ্যাসগুলো সম্পর্কে যেগুলো রপ্ত করে নেবেন প্রতিদিনের জন্য।
মধুর দাম্পত্যের জন্য প্রতিদিন যে অভ্যাসগুলো রপ্ত করা একান্ত প্রয়োজন
একই সময়ে ঘুমানো
দিন শেষে ক্লান্ত শরীরে দুজনে ঘুমিয়ে পড়ুন একই সময়ে। সারাদিনের ছোটখাটো গল্প আর ভালোবাসার মিষ্টি মিষ্টি কথায় ঘুমানোর আগের সময়টা বেশ ভালো কাটবে দুজনের। এতে সম্পর্কটাও আরো মধুর হয়ে উঠবে।
একই ধরণের শখ
আপনার সঙ্গীর শখ গুলোর প্রতি আগ্রহ দেখান। এতে আপনার সঙ্গীও আপনার শখ গুলোর প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবেন। আপনার সঙ্গীর কোনো শখ যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয়ে থাকে তাহলে সেটা তাকে বুঝতে দেবেন না। এতে সম্পর্কটা আরো সুন্দর হবে। সেই সঙ্গে কেটে যাবে সম্পর্কের একঘেয়েমি।
হাত ধরে হাঁটা
প্রেমের শুরুতে কিংবা বিয়ের পর পর হাত ধরেই হাঁটতেন দুজনে। কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরই হাঁটতে শুরু করেছেন নিজেদের মত করে। সেই পরস্পরকে ছুঁয়ে থাকার স্বভাবটা কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। আবারো ধরে ফেলুন সঙ্গীর হাতটি। কারণ বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে যেসব দম্পতি হাত ধরে হাঁটেন তাদের নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা ও নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টি হয় যা সম্পর্ককে সুখের করে তোলে।
কাজ শেষে দেখা হলেই আলিঙ্গন করা
সারাদিন দুজনেই ব্যস্ত সময় কাটান। দিন শেষে দেখা হয় দুজনের। এই সারাদিনের দেখা না হওয়ার দূরত্বটা নিমিষেই ঘুচে যাবে যদি আপনি দিন শেষে দেখা হওয়া মাত্র আপনার সঙ্গীকে আলিঙ্গন করেন। প্রতিদিনের এই অভ্যাসটি আপনার সম্পর্কটাকে সুন্দর রাখবে।
প্রতিদিন ‘ভালোবাসি’ বলা
সম্পর্কটা যতদিনের পুরোনোই হোক না কেন প্রতিদিনই সঙ্গীকে একবার করে ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিন। ভালোবাসার কথা প্রতিদিন জানিয়ে দিলে সম্পর্ক কখনোই পুরনো হয়না।
সঙ্গীর দোষের বদলে গুণ খুঁজুন
বেশিরভাগ দম্পতিই সঙ্গীর দোষ খুঁজে বেড়াতে পছন্দ করেন। ফলে সম্পর্ক ভালো হওয়ার বদলে উল্টো খারাপ হতে থাকে। তাই অহেতুক সঙ্গীর দোষ না খুঁজে চেষ্টা করুন গুণ গুলো খুঁজে বের করার।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/38713#sthash.OBdx3W5H.dpuf